Copy and paste of his entire post in somewhereinblog without permission :D
Jai Guru!
Original Post
ফরিদ ভাই চেয়েছিলেন, দেশ বিদেশের বাংলা লেখার সাইনবোর্ডের ছবি।
উনার জন্য ১০ দিন আগেই ছবি তুলে রেখেছিলাম। আলসেমি করা আর ক্যালিফোর্নিয়ার এখানে সেখানে ঘোরাঘুরিতে থাকায় আপলোড করা হয়নি।
ছবিতে দেখছেন, সিলিকন ভ্যালির সান্তা ক্লারা শহরের ক্যাফে ঢাকার সাইনবোর্ড। নর্দার্ন ক্যালিফোর্নিয়ার এই সিলিকন ভ্যালি এলাকার দেড়খানা বাংলাদেশী রেস্তোঁরার মধ্যে এটা একটা। (দেড়খানা বললাম, কারণ অন্যটাতে (গুলিস্তান) গিয়ে মেজাজ খারাপ হয়ে গেছে, ব্যাটারা নিজেদের পাকিস্তানী/ইন্ডিয়ান রেস্তোঁরা বলে দাবি করে সাইনবোর্ড দিয়ে রেখেছে, আর পাকি কাস্টোমারদের সাথে উর্দুতে গপসপ করে!)।
ক্যাফে ঢাকাতে চমৎকার তেহারী, সর্ষে ইলিশ, বিরিয়ানি, ডাল, সবজি, পিয়াঁজু পাওয়া যায়। মালিক বেশ আন্তরিক একটা পরিবার ... আর সবচেয়ে মজা হলো অন্য সব পাকি বা ভারতীয় রেস্তোঁরা যখন রাত ৯টা বাজলেই বন্ধ হয়, সেখানে ক্যাফে ঢাকাতে বাংলাদেশীদের আনাগোনা শুরুই হয় রাত নটার পরে। জিজ্ঞাসা করেছিলাম, কতক্ষণ খোলা থাকে , জানলাম, বাংলাদেশীরা আসলে আর যেতেই চায়না, সপ্তাহান্তে রাত দুইটা পর্যন্তও বসে থেকে ডাল ভাত খায়।
লস অ্যাঞ্জেলেসে গিয়েছিলাম গত সপ্তাহে, ওখানে আলাউদ্দিন আর লিটল ঢাকাতে খেয়েছি। তবে সন্ধ্যা বেলা হওয়াতে ছবি তোলা যায়নি আলোর অভাবে। দেখি, সামনে শিকাগোর ফিশ কর্নার এবং আল আমীন স্টোরের সাইনবোর্ডের ছবি দেয়ার চেষ্টা করবো।
সিলিকন ভ্যালির শত শত ইংরেজি, চীনা, কোরীয় রেস্তোঁরার ভীড়ে বাংলায় লেখা দোকানটার নামটা দেখলেই খুব মন ভালো হয়ে যায়। আপনারা কেউ এই দিকে আসলে ঘুরে যাবেন অবশ্যই।
উনার জন্য ১০ দিন আগেই ছবি তুলে রেখেছিলাম। আলসেমি করা আর ক্যালিফোর্নিয়ার এখানে সেখানে ঘোরাঘুরিতে থাকায় আপলোড করা হয়নি।
ছবিতে দেখছেন, সিলিকন ভ্যালির সান্তা ক্লারা শহরের ক্যাফে ঢাকার সাইনবোর্ড। নর্দার্ন ক্যালিফোর্নিয়ার এই সিলিকন ভ্যালি এলাকার দেড়খানা বাংলাদেশী রেস্তোঁরার মধ্যে এটা একটা। (দেড়খানা বললাম, কারণ অন্যটাতে (গুলিস্তান) গিয়ে মেজাজ খারাপ হয়ে গেছে, ব্যাটারা নিজেদের পাকিস্তানী/ইন্ডিয়ান রেস্তোঁরা বলে দাবি করে সাইনবোর্ড দিয়ে রেখেছে, আর পাকি কাস্টোমারদের সাথে উর্দুতে গপসপ করে!)।
ক্যাফে ঢাকাতে চমৎকার তেহারী, সর্ষে ইলিশ, বিরিয়ানি, ডাল, সবজি, পিয়াঁজু পাওয়া যায়। মালিক বেশ আন্তরিক একটা পরিবার ... আর সবচেয়ে মজা হলো অন্য সব পাকি বা ভারতীয় রেস্তোঁরা যখন রাত ৯টা বাজলেই বন্ধ হয়, সেখানে ক্যাফে ঢাকাতে বাংলাদেশীদের আনাগোনা শুরুই হয় রাত নটার পরে। জিজ্ঞাসা করেছিলাম, কতক্ষণ খোলা থাকে , জানলাম, বাংলাদেশীরা আসলে আর যেতেই চায়না, সপ্তাহান্তে রাত দুইটা পর্যন্তও বসে থেকে ডাল ভাত খায়।
লস অ্যাঞ্জেলেসে গিয়েছিলাম গত সপ্তাহে, ওখানে আলাউদ্দিন আর লিটল ঢাকাতে খেয়েছি। তবে সন্ধ্যা বেলা হওয়াতে ছবি তোলা যায়নি আলোর অভাবে। দেখি, সামনে শিকাগোর ফিশ কর্নার এবং আল আমীন স্টোরের সাইনবোর্ডের ছবি দেয়ার চেষ্টা করবো।
সিলিকন ভ্যালির শত শত ইংরেজি, চীনা, কোরীয় রেস্তোঁরার ভীড়ে বাংলায় লেখা দোকানটার নামটা দেখলেই খুব মন ভালো হয়ে যায়। আপনারা কেউ এই দিকে আসলে ঘুরে যাবেন অবশ্যই।
No comments:
Post a Comment